সম্পাদকীয়
ভোটের বাজনা বেজে গেলো। লোকসভার জন্য ভোট। চারিদিকে সাজো সাজো রব। পার্টিজানেরা সবাই খুবই ব্যস্ত। নাওয়া খাওয়া র সময়ই নেই।
আর আমরা যারা সাধারণ মানুষ, তাদের যেন চিন্তার শেষ নেই। ভোট মিটলেই কি কি হতে পারে আর কি কি হতে পারে না এই ভাবতে ভাবতেই দিনের অধিকাংশ সময় কেটে যায়। চিন্তা তো একটা নয় হাজার টা চিন্তা। সুদের হার অপরিবর্তিত থাকবে কি না? না কি কমে যাবে? প্রবীণ মানুষেরা এই সুদের ওপর যে অনেকটা নির্ভরশীল ।
এই যে স্বাধীনতার এতগুলো বছর পরও দেশের অধিকাংশ মানুষের জন্য খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান-এর ব্যবস্থা করা গেল না। নূন্যতম দামে সারা ভারতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করা গেল না। এটা তো কম লজ্জার নয়! কিন্তু কে শুনবে এসব কথা!প্রশাসনের চোখের সামনে পরিবেশ কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে, জলাশয় বুজিয়ে ফেলে বহুতল হচ্ছে, কোনো নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে। এসব কে দেখবে?
তবু আশাবাদী থাকতেই হবে। হয়তো অনেক কিছুই হবে, হয়তো কিছু ভালো হবে। এই নিয়েই চলা। যাই হোক মানুষ ইতিবাচক থাকুক। অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জারি থাকুক।
একটা নতুন ভোর আসুক।
ভালো থাকুন।
গৌতম দাশ
সূচিপত্র
বিশেষ রচনা
- বডিশেমিং-১ – ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়
- পাখির চোখ – পল্লববরন পাল
- জ্যোৎস্না ঘুড়ি – তথাগত দত্ত
- হানা মার্শম্যান – ভারতের প্রথম নারী মিশনারী – ঈশা দেব পাল
ব্যক্তিগত গদ্য
বিবর্তনের ধারাপাত – সুমেধা চট্টোপাধ্যায় (পর্ব ৩ – স্কুলের দিদি’রা)
কবিতা
- দেবদাস রজক
- লিপিকা চট্টোপাধ্যায়
- মণিদীপা নন্দী বিশ্বাস
- দেবার্ঘ্য সাহা
- শুভেন্দু পাল
- বরুণ চট্টোপাধ্যায়
- স্নেহাশিস ভট্টাচার্য্য
- শাশ্বতী দাশগুপ্ত
- তন্দ্রা ভট্টাচার্য্য
- নীলাঞ্জনা ভট্টাচার্য্য
ভ্রমণ
অণুগল্প
গল্প
প্রচ্ছদ
ডা. গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায়
ছবি – ডা. গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আন্তর্জাল
সম্পাদকঃ গৌতম দাশ
জয় হোক পরম্পরার
যদিও সব লেখা পড়া হয়ে ওঠেনি ৷ তবে ঈশা দেব পালের লেখাটি আমার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে ৷ এরকম লেখা আরও থাকুক….
পরম্পরা এগিয়ে চলুক। বাংলার একমাত্র পত্রিকা যারা লেখক ও পাঠক তৈরী করে।