সম্পাদকীয়
দেখতে দেখতে অনেক গুলো দিন চলে গেলো। যেমন যায় আর কি! অনেক মানুষ পথে নামলেন, সোচ্চার হলেন। অন্যদিকে অনেক মানুষ কিছুই করলেন না, কিছুই বললেন না। এতবড় একটা জনজাগরণ, হাজার হাজার মানুষ পথে নামলেন। রাত দখল করলেন। ধর্ণা দিলেন। ছবি আঁকলেন। এ তো ইতিহাস হয়ে রইলো। আমরা কেউ কেউ হতাশ হচ্ছি। বিচলিত বোধ করছি। তাহলে কি পথের সন্ধান মিলবে না! কিন্তু ওই যে বলে পথ তো পথের সন্ধান দেয়। সে কি তবে মিথ্যে!
জানি না। জুনিয়ার ডাক্তার সহ হাজার হাজার মানুষ অন্তত প্রমাণ করতে পেরেছেন রক্ত চক্ষুকেও উপেক্ষা করতে পারা যায়। শিরদাঁড়া সোজা রেখেও এগোনো যায়।
এখনো অনেক পথ বাকি। এগোতেই হবে। পিছনে ফেরার কোনো পথ নেই। শুধুই এগিয়ে যাওয়া। কেনো না, আর জি কর হাসপাতালের ঘটনা আমাদের অনেক প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। সেই সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যে ভীষণ জরুরি।
গৌতম দাশ
সূচিপত্র
ব্যক্তিগত গদ্য
- কলম-বাসি কথা (পর্ব ৬) – ডা. ভাস্কর দাস
- নুড়ি পাথরের সঙ্গে চলতে চলতে (পর্ব-৩) – রামকিশোর ভট্টাচার্য
- বিবর্তনের ধারাপাত (পর্ব ৯) – সুমেধা চট্টোপাধ্যায়
মুক্তগদ্য
কবিতা
ভ্রমণ
গল্প
উপন্যাস
প্রচ্ছদ
আন্তর্জাল
ছবি – ডা. গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আন্তর্জাল
সম্পাদকঃ গৌতম দাশ