প্রথম উপন্যাস
প্রথম উপন্যাস লিখতে গেলে তরুণ বাতাস চুল খুলে দেয়।
রিমঝিম বৃষ্টিতে ভেজে শরীর।
কাঁঠাল গাছের নিচে সরু নদী, খেলুক নদী, মুখর হাহাকার।
উপন্যাসের খাতার পাতায় সারি সারি দাগ
মন্দ চরিত্রের বাতাস।
গাছের তলায় নদীর জলে ভেসে চলে কাঁঠাল পাতার নৌকা।
সেই কুয়াশায়
কুয়াশায় মন মজলে পিঠের উপর উপন্যাস হেঁটে বেড়ায়।
লিখে রাখতে ইচ্ছে করে শতাব্দী প্রাচীন উচ্চারণ।
অক্ষর বর্ণমালা হয়ে ওঠে।
মধুখোর ভ্রমর করুণ দৃষ্টান্তে খুঁজে নেয় একান্নবর্তী ফুলের পাপড়ি।
পাপড়িতে খুঁজে পায় এক কুয়াশা মাখা ভোর।
কুয়াশা-মেঘ সরিয়ে পথ হাঁটি।
পথ হাঁটি প্রতিদিন রোদের ভিতর।
[পরম্পরা ওয়েবজিন, জানুয়ারি ২৫, সূচিপত্র – এখানে ক্লিক করুন]