প্রদাহ
কোনো বিনোদনই গ্রহনযোগ্য নয়
বরঞ্চ তুমি বন্ধ করে দাও সব গান
একলা হয়ে উঠতে উঠতে
নিভৃতচারণের অহল্যা
অনুপ্রবেশের সব দায় দরজা বন্ধ করেও
শুনতে পারছে দূর থেকে ভেসে আসা অভিসম্পাত
অনুকম্পা কখন যে রেখে গেছে সারি সারি জলের বোতল
পেডিস্ট্রাল ফ্যানের শব্দ
ক্রমশ ঢুকে পড়ছে কেশ কালা তেলের গন্ধে
এইমাত্র গন্ধ পেলাম
আমার ওপর ঝুঁকে পড়েছে যে আকাশ তার দাহ হয় না
অস্তিত্ব
আমি তাকে বসন ডাকি।
কেমন নিজে নিজে শুকিয়ে যায় !
কুয়োতলার গল্প করে নিজের সঙ্গে —
এক বালতি জলে যার হোতো না
বসনকে কে মেলে দিতো, বসন জানেনা
কে ভাঁজ করে …
কেমন গম্ভীর মানুষটা !
বসন জানতে চায়নি তার
লুকিয়ে লুকিয়ে কান্নার মানে ,
জিজ্ঞেস না করে কোনোদিন ঘরেও ঢোকেনি
খুব রাতে ডিজেল ইঞ্জিন যখন মালগাড়ি নিয়ে
মাঠটার প্রস্থ অতিক্রম করতো
লোকটা তখন টর্চ জ্বালিয়ে
তার নাম খুঁজত লেবুতলায়
[পরম্পরা ওয়েবজিন, জানুয়ারি ২৫, সূচিপত্র – এখানে ক্লিক করুন]
সুন্দর কবিতা
তোমার কবিতার বিষয় বৈচিত্র এবং ঘরানা চরিত্র আমি অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে উপভোগ করি বরাবরই।
জয় হোক