Bengali short stories based on love hate relationship of an young couple.

অভিযোগ

“আমাকে বাঁচান, প্রশান্ত বাবু”
“উতলা হবেন না। আপনি, আপনার সমস্যার কথা বলুন। আমি তো সাহায্য করার জন্যই আছি।”
“আমাদের সম্পর্কটা পচে গেছে। আমি আর নিতে পারছি না।”

কোর্টপাড়ায় প্রশান্তর মাঝারি মাপের চেম্বার। ইদানিং বিবাহ বিচ্ছেদের মামলায় নামডাক হয়েছে। সেখানেই আজ পূজারিণী এসেছে, ওর আর তমালের সম্পর্কের সমস্যা নিয়ে। এই বাড়িটার প্রতিটি তলায় পাশাপাশি ব্যবহারজীবীদের ছোট ছোট ঘর আছে। তেমনই একটি ঘরে প্রশান্তর অফিস।

সাতাশ বছরের পূজারিণীর, চার বছরের সম্পর্ক তমালের সঙ্গে। এর মধ্যেই বিষিয়ে উঠেছে। এখন আইনের সাহায্য ছাড়া ওর উপায় নেই।

প্রশান্ত কফির কাপে চুমুক দিয়ে খুব নরম স্বরে বলে, “দেখুন, ভারতীয় দন্ডবিধি অনুসারে কয়েকটা সুস্পষ্ট বিষয়, নির্দিষ্ট করা আছে, যার ভিত্তিতে সেপারেশন হতে পারে। যেমন ব্যাভিচার, নিষ্ঠুরতা, পরিত্যাগ, ধর্মান্তর, মানসিক ব্যাধি, যৌনরোগ ইত্যাদি। আপনি তমালকে এর কোনগুলোর জন্য দায়ী করতে চান?”
পূজারিণী চুপ করে থাকে। সামনে রাখা কফির কাপ ধোঁয়া তুলে তুলে ঠান্ডা হয়ে চলে। প্রশান্ত লক্ষ্য করে, কাজল দিয়ে সাজানো বড় বড় চোখদুটো সজল হয়ে উঠেছে। প্রশান্ত জিজ্ঞেস করে, “ওনার কি অন্য কোন মহিলার সাথে?”
“না, না, ও ভীষণ ভীতু! বড্ড প্রোটকল মেনে চলে।”
“বুঝলাম না।”
“মানে ধরুন, রাত দুটো, রাস্তায় কোথাও পুলিশ নেই। কোন পার্টি থেকে গাড়িতে ফিরছি। সিগন্যাল লাল হয়ে আছে, রাস্তায় একটা দুটো গাড়ি যা রয়েছে, সব হুশহাশ পার হয়ে যাচ্ছে, সেখানে ও প্রোটোকল মেনে স্টপলাইনে দাঁড়িয়ে থাকবে, যতক্ষণ না সিগন্যাল সবুজ হচ্ছে। যত বলি এখন তো কেউ দেখার নেই, পার হয়ে চল, তত বলে, কেউ নেই কে বলল? আমরা তো আছি?”

“তার মানে, প্রটোকল মেনে ওর আর কোন বান্ধবী নেই?”
“বান্ধবী হয়তো আছে, তবে মনে হয় না শারীরিক সম্পর্ক আছে। ভীতুরা পারে না।”
“ভীতু বলছেন কেন?”
“সীমা লঙ্ঘন করতে সাহসের প্রয়োজন হয়। যেটা ওর মধ্যে নেই।”

প্রশান্ত বোঝার চেষ্টা করে। তারপর বলে, “আপনার প্রতি ওর ব্যবহার কেমন? মানে, গায়ে হাতটাত তুলেছে?”
“কী যে বলেন? ও তুলবে গায়ে হাত? সামান্য গলা তুলে কথা বলতে পারে না। আমাদের এক রান্না মাসী একবার টাকাপয়সা নিয়ে কী ঝগড়াই না করল! ও দয়াল হরি হয়ে, তাকে আরও কিছু টাকা বখশিস দিয়ে বিদেয় করলো।”
“তাহলে তো ভালই বলতে হবে।”
“ছাই ভাল! ওই নমিতা যে আমার নামে, যা তা বলে অপমান করল, ও তো একবারের জন্যেও আমার হয়ে কথা বলল না?”
“আপনার নামে কেন যা তা বলেছিল?”
“নমিতা ভীষণ ঝগরুটে আর এক বাড়ির কথা অন্য বাড়িতে লাগায়। আমি তাই বলেছি বলে, আমায় নোংরা ভাষায় আক্রমণ করে।”

Legal narration of relationship only consider tangible proofs reflects in bengali short stories
Legal narration of relationship only consider tangible proofs

“আচ্ছা না হয়, গায়ে হাত তোলে নি, মানসিকভাবে অত্যাচার করেছে?”
“সে তো সারাক্ষণ! এই তো গত মাসে আমার জন্মদিন গেল। বারোটার সময় মাঝরাতে কুরিয়ার সার্ভিস এসে এক গুচ্ছ ফুল, কেক ডেলিভারি করে দিয়ে গেল। ঘুম ভাঙিয়ে কেক কাটল, মোমবাতি জ্বালালো, তারপর এই বাউটিটা দিল।”
প্রশান্ত লক্ষ্য করে, পূজারিণীর হাতে বেশ মোটা একটা বাহারি বালা, “উপহার পাওয়া তো ভাল!”
“ছাই ভাল! ও গয়নার কী বোঝে? জানে শুধু, ঝপ করে কিছু টাকা ছিটিয়ে কিনে ফেলতে। আমাকে না জানিয়ে কেনার কোন যুক্তি আছে? আমি এখনকার সবকটা লিডিং স্টোরের কারেন্ট ডিজাইনগুলো জানি। সেখানে আদ্যিকালের একটা ডিজাইনের জন্য এত পয়সা অপচয় করা! তারপর ওই রাতদুপুরে ডেলিভারির জন্য কুরিয়ারের পিছনে যত খরচ করেছে, তাতে আরেক ভরি সোনা হয়ে যেত। আমাকে মেন্টাল টর্চার করার জন্য, এগুলো সব ইচ্ছে করে ঘটায়।”
প্রশান্ত ঘাড় নাড়ে, “এটা কোর্টে প্রমাণ করা কঠিন হবে।”
“কোনটা?”
“এই যে, জন্মদিনে দামী উপহার দিয়ে মানসিক অত্যাচার।”
“প্রমাণের কী আছে? এতো বোঝাই যাচ্ছে। এ সব ওর কূটনীতি। রাজনৈতিক পার্টিতে জয়েন করলে, মন্ত্রী হয়ে যেত।”
“কূটনীতি?”
“তা নয় তো কী? ওর গাঁটে গাঁটে রাজনৈতিক বুদ্ধি।”
“ও কি রাজনীতি করে?”
“না না। ভীতু মানুষ, ও সব করবে? তবেই হয়েছে।”

প্রশান্তকে চিন্তিত দেখায়, “তবে ওর কি কোন যৌনরোগ আছে?”
“মানে?”
“ওই সিফিলিস, গনেরিয়া, এইচ-আই-ভি ইত্যাদি।”
“রোগ ব্যাধি? তবেই হয়েছে! সামান্য সর্দিজ্বর পর্যন্ত হয় না। হবে কী করে? প্রতিদিন স্বার্থপরের মতো সকালে উঠে জিমে যাবে নয়তো মাঠে যাবে। দুনিয়া ভেসে যাক, ওর শরীরচর্চা কেউ আটকাতে পারবে না। এই যে এত অতিমারি হল, কত ঢেউ এলো গেলো। ওর কিছু কি হল? স্বার্থপরদের কিছু হয় না।”
“তবে তো মুশকিল হল। আচ্ছা ও কি অন্য ধর্মের প্রতি আসক্ত?”
“বুঝলাম না।”
“ধর্ম পরিবর্তনের কোন চেষ্টা করছে?”
“কী যে বলেন? চূড়ান্ত নাস্তিক! ধর্ম ওর কাছে দর্শন। সারাক্ষণ তাই নিয়ে পড়াশোনা করে। উপাচারে পূর্ণ সব ধর্মকেই কমবেশি কাঠগোড়ায় দাঁড় করায়। এত যুক্তি যে কোথায় পায়?”

“এবারে একটা অন্তরঙ্গ প্রশ্ন।”
“হ্যাঁ বলুন।”
“ও শারীরিক ভাবে সক্ষম তো? আই মিন, সেক্সুয়ালি অ্যাকটিভ?”
“সেখানেও নিয়ম মেনে।”
“তার মানে?”
“আমার যখন খুব ইচ্ছে করছে, ও তখন ঘাড় গুঁজে কাজ করে যাবে। ওনার যত ইচ্ছে উইকেন্ডে। তার আগে এমনভাবে থাকবে, যেন আমি নেই।”
বলতে বলতে পূজারিণীর চোখ আবার ভরে আসে। প্রশান্ত একটা টিস্যুপেপার ধরিয়ে বলে, “সারা সপ্তাহে কাজের চাপ কেমন থাকে?”
“কেমন আবার? সাত সকালে বেরিয়ে যায় আর রাত করে ফেরে। অফিসেই তো যত মজা, বাড়িতে যত কম থাকা যায়।”
“মজা কেন?”
“বাঃ রে! সব সুন্দরী কলিগরা আছে না?”
“তবে যে বললেন, অন্য বান্ধবী নেই।”
“অত গভীরে যাওয়ার সাহস নেই। তবে বাড়ি থেকে যতটা দূরে থাকা যায়।”
“তাহলে নিশ্চয়ই খুব ক্লান্ত থাকে।”
“ক্লান্ত থাকে তো, সকালবেলা জিম করার সময় তো ক্লান্তি নেই?”

“আপনারা কোন ইস্যু নেওয়ার কথা ভাবেন নি?”
“বললাম না, ভীতু। আবার একজনের দায়িত্ব নেবে? ওর নাকি এখনও বাচ্চা মানুষ করার মতো টাকাই জমে নি! সৎ সাহস থাকলে, এসব কেউ বলে?”

“তবে সমস্যাটা কোথায়?”
“এত কথা বললাম! আপনি সমস্যা দেখতে পেলেন না? এই রকম ভীতু, মানসিক অত্যাচারী, কূটনীতি পরায়ণ লোকের সঙ্গে থাকা যায়? আপনি আমার দিক দিয়ে দেখুন, বুঝতে পারবেন।”
“আমি বুঝলে তো হবে না। আদালত প্রমাণ চায়। আপনার এই সবকটি অভিযোগের কোন প্রমাণ নেই।”

পূজারিণী দৃ্শ্যত ভেঙে পড়ে, “তাহলে কি কোন উপায় নেই?”
প্রশান্ত কফির শেষটুকু খায়, টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে বলে, “একদম যে উপায় নেই, তা নয়।”
পূজারিণী আগ্রহ নিয়ে বলে, “তাহলে সেই উপায় বলুন।”
“আমরা এতক্ষণ তমালকে নিয়ে ভাবছিলাম। এই অভিযোগগুলোর একটা যদি আপনার দিক দিয়ে সত্যি প্রমাণ করা যায়, তাহলেও আমাদের কার্যসিদ্ধি হতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে তমালকে দিয়ে ইনিশিয়েট করতে হবে।”
“তার মানে? কিছুই বুঝলাম না।”
“ধরুন আপনার এক্সট্রা মারিট্যাল কোন অ্যাফেয়ার!”
“কী বলছেন আপনি? আর ইউ ইনসেন?”
“উত্তেজিত হবেন না। আমি পসিবল পথগুলো আপনাকে জানাচ্ছি। বা আপনি ভীষণ রাগ দেখিয়ে ওর ওপর চড়াও হলেন।”
“কী যা তা বলছেন?”
“যদিও আমাদের আইনে মেয়েদের ওপর অত্যাচার গ্রাহ্য হয়, মেয়েদের অত্যাচারের তেমন কোন নজির নেই। তা না হলে, আপনার কোন সিক্রেট ডিজিজ?”
পূজারিণী বেশ রেগে গেছে, “ইউ আর ক্রসিং ডিসেন্সি লিমিট। আমার আবার কী গোপন রোগ!”
“না, আমি পসিবিলিটির কথা বলছি। তমাল যদি আপানার বিরুদ্ধে এই গ্রাউন্ডে মামলা করে?”
“অসম্ভব! ও মরে গেলেও এমন করবে না।”

“আপনি কি ধর্মান্তরিত হওয়ার কথা ভাববেন?”
“হোয়াট ড্যু য়ু মিন? তাহলে তো আমার সিঁদুর খেলা থেকে বসন্ত উৎসব, সবেতেই তালা পড়ে যাবে।”

প্রশান্ত ভাবতে থাকে। এমন জটিল সমস্যা নিয়ে আগে মাথা ঘামাতে হয়নি। অনেক ভেবে বলে, “তাহলে এক কাজ করুন।”
“কী?” বড় বড় চোখে পূজারিণী তাকায়।
“একটা প্রেম করুন।”
“কী সব বলছেন?”
“ভুল কিছু বলছি না। এ ছাড়া উপায় নেই। যদি আপনাকে প্রেম করতে দেখে, ও জেলাস ফিল করে, মামলা করে বা অন্য কোন ভাবে রিয়াক্ট করে, তাতে আমাদের হাতে ট্যানজিবল প্রমাণ এসে যেতে পারে।”
“আপনি ওকে চিনলেন না। আমার বেশ কয়েকজন অ্যাডমায়ারার ছিল, আই মিন তারা অনেকেই এখনও আছে। তমাল প্রায় সবকটার খবরই জানে।”
প্রশান্ত এবার একটু যেন উৎসাহিত হয়, “জেনে কী করেছে?”
“কী করবে? ওর মতো ভীতু লোক কী করতে পারে? গদগদ হয়ে বলে, ‘তুমি যাতে ভাল থাকবে, তাতেই আমি খুশি।’ আরও কী বলে জানেন? ‘কেউ যদি তোমায় ইলোপ করতে চায় আমায় জানাতে বলো, আমি বাস ভাড়া দিয়ে দেবো।’ একবার ভাবুন, আমাকে কী চোখে দেখে? আমি বাসে করে পালাবো? আমার অ্যাডমায়ারদের নিজের গাড়ি থাকতে পারে না? কী ভাবে অপমান করে, আপনি বুঝতে পারছেন?”

ঠিক তখন পূজারিণীর ফোন বাজতে থাকে। ব্যাগ খুলে ভেতরে তাকিয়ে দেখে, তমাল ফোন করেছে। প্রশান্তকে চোখের ইশারায় চুপ করতে বলে, ফোন ধরে মোলায়েম গলায় বলে, “হ্যাঁ বল।”
ওপাশ থেকে তমাল বলে, “কোথায় আছো?”
ভ্রূ কুঁচকে যায় পূজারিণীর, ফোনটা চট করে মিউট করে, প্রশান্তকে বলে, “দেখছেন তো কেমন? কিছুতেই স্বাধীন থাকতে দেবে না।” আবার ফোন আনমিউট করে বলে, “এই একটু কোর্টপাড়ায় এসেছি।”
তমাল বলে, “আরে বাবা! ওদিকে তো ভীষণ গন্ডোগোল হয়েছে। বাস ট্যাক্সি সব বন্ধ হয়ে গেছে।”
“সেকী! তাই নাকি?” আবার ফোন মিউট করে প্রশান্তকে বলে, “আপনি একটু খবরটা দেখুন তো। কী নাকি গন্ডোগোল হয়েছে!”

ওদিক থেকে তমাল বলে চলে, “শোনো, একদম একা বেরোনোর চেষ্টা করবে না। আমি আধঘন্টার মধ্যে চলে আসছি। তোমায় নিয়ে আসব। তুমি তোমার লোকেশানটা হোয়াটস্যাপে জানিয়ে দাও।”
ফোন রেখে পূজারিণী বলে, “কী বললাম? ভীতুর ডিম। কোথায় কী হয়েছে, ওনার মাথায় বাজ পড়ে গেছে।”

প্রশান্ত এ নিয়ে কিছু বলে না, “আরেকবার কফি খাবেন?”
পূজারিণীরও মনটা কফি কফি করছিল। দুজনে কফি খেতে খেতে, তমালের ফোন এলো, “আমি কোর্ট মোড়ে মিষ্টির দোকানের পাশে দাঁড়িয়ে। তুমি চলে এসো।”

পূজারিণী ব্যাগ থেকে টাকা বার করে, প্রশান্তর কনসালটেন্সি ফিজ দেয়। তারপর ব্যাগ ফোন গুছিয়ে উঠে দাঁড়ায়, “আজ তাহলে আসি। আপনি তো সব শুনলেন। এবার একটু বইপত্র ঘেঁটে দেখে রাখুন। আমি ফোন করে, আবার আসবো।”

টাকাটা ড্রয়ারে ঢুকিয়ে প্রশান্ত ব্যালকনিতে এসে দাঁড়ায়। ছয় তলার ওপর থেকে দেখতে পাচ্ছে, পূজারিণী পায়ে পায়ে মিষ্টির দোকানের সামনে এগিয়ে যায়। মোটর বাইকে বসা যুবকটি হেলমেট এগিয়ে দেয়। হেলমেট মাথায় দিয়ে পূজারিণী বাইকে উঠে বসে। ঘনিষ্ঠ হয়ে, কোমর জড়িয়ে ধরে। বাইকটি ধীরে ধীরে গলির মোড় থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়। প্রশান্ত একটু হেসে মনে মনে বলে, “রাগে অনুরাগে আপনাদের দাম্পত্য অটুট থাকুক।”

[পরম্পরা ওয়েবজিন, ডিসেম্বর ২৩, সূচিপত্র]

0 0 ভোট
Article Rating
12 Comments
Oldest
Newest Most Voted
পংক্তির ভেতর মন্তব্য
সব মন্তব্য
Dr Dipak Banerjee
Dr Dipak Banerjee
10 months ago

সৌরভ হাওলাদার এর গল্প পড়ে খুব আনন্দ পেলাম। সৌরভ আমার প্রিয় লেখক। সরস গল্প লেখায় সিদ্ধহস্ত।

সৌরভ
সৌরভ
10 months ago

এ আমার পরম প্রাপ্তি।

Tapan Ray
Tapan Ray
10 months ago

খুব সুন্দর অণুগল্প পড়লাম।

সৌরভ
সৌরভ
10 months ago
Reply to  Tapan Ray

আপনি পড়ছেন জেনেই সুখ

পল্লববরন পাল
পল্লববরন পাল
10 months ago

একটা আজকের দিনের গল্প, যে গল্পে তিনটি চরিত্র, তিনজনই ভালোমানুষ – এমন গল্প পড়লে মন ভালো হয়ে যায়।
রোজকার জীবনে এমন ভিলেন হীন কাহিনীর এতো অভাব! খুন ধর্ষণ খিস্তি মারামারি মিথ্যাভাষণ প্যাঁচালো সম্পর্কের কাহিনীর ভিড়ে হঠাৎ স্বপ্ন-জ্যোৎস্নার সৌরভ এনে দিলে।
খানিক আয়ু বাড়লো। ধন্যবাদ সৌরভ।

সৌরভ
সৌরভ
10 months ago

তোমার ভালবাসায় আরও শব্দ জেগে ওঠে, নতুনের প্রেরণায়।

পার্থ সারথি বণিক
পার্থ সারথি বণিক
10 months ago

শীতের রোদ্দুরের মতই ঝলমলে সৌরভের গল্প!

সৌরভ
সৌরভ
10 months ago

অনেক ধন্যবাদ

Sandhya
Sandhya
10 months ago

ভাল লাগল

Sourav Howlader
Sourav Howlader
10 months ago
Reply to  Sandhya

অনেক ধন্যবাদ

Sougata
Sougata
10 months ago

Bujhiye otha muskil. Bhalo laglo.

Sourav Howlader
Sourav Howlader
10 months ago
Reply to  Sougata

অনেক ধন্যবাদ